My Sports App Download
500 MB Free on Subscription


সাকিবের ধারনাতেই সফল স্পিনাররা!

বাংলাদেশে সবচেয়ে অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের নাম সাকিব আল হাসান। ফ্র্যাঞ্চাইজিভিত্তিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট খেলার কারনে বিশ্বের সেরা সেরা ক্রিকেটারদের সঙ্গে মেশার সুযোগ হয়েছে সাকিবের। ফলে নিজের অভিজ্ঞতার ভান্ডার হয়েছে সমৃদ্ধ। এমন একজন অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের কাছ থেকে দলের তরুণ ক্রিকেটাররা নানামুখী ধারনা নিয়ে সাফল্য তুলে আনার চেষ্টা করেন। বৃহস্পতিবার তাইজুল এমনটাই জানালেন।

উপমহাদেশের বাইরের দেশগুলোর স্পিন ফাঁদে পা দিয়ে অসহায়ত আত্মসমর্পণের বহু নজির আছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে দুই টেস্টে এমন ফাঁদই পাততে যাচ্ছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। সাকিবের কাছ থেকে ধারনা নিয়ে দলের চার স্পিনার সাফল্য তুলে নিতে প্রস্তুত বলে জানিয়েছেন তাইজুল, ‘সাকিব ভাই যখন আমাদের সাথে থাকে, আমরা যারা স্পিনার আছি তাদের অনেক সাহায্য করে। উইকেটে কোন মুভমেন্টে থাকলে, সাকিব ভাই আগে থেকে বুঝে। আর সেটা আমাদের সাথে শেয়ার করে। আমি বলবো যে আমি, মিরাজ, নাঈম ও সাকিব ভাইয়ের একটা ভালো জুটি হবে ইন শা আল্লাহ। আমরা ভালো করার চেষ্টা করবো।’

কেবলমাত্র লংগার ভার্সন ক্রিকেট খেলা তাইজুল নিজেকে প্রস্তুত করেছেন এভাবে, ‘জাতীয় দলে আমারও ৬-৭ বছর হয়ে গেছে। সাকিব ভাইয়ের কাছে হয়তো অনেক কিছু নিতে পেরেছি, তো সেগুলো কাজে লাগানোর চেষ্টা করবো। সাকিব ভাই কোন কিছু বলার আগেই আমি সেগুলো করার চেষ্টা করবো।’নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে জুনিয়ারদের সহযোগিতা করতে মুখিয়ে তাইজুল, ‘আমার যে অভিজ্ঞতাটা হয়েছে, মাঠে বা মাঠের বাইরে টেস্ট চলাকালীন, জুনিয়রদের যেন হেল্প করতে পারি বা অভিজ্ঞতা যতটুকুই আছে তা যেন শেয়ার করতে পারি।’

তাইজুলের সতীর্থরা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফিরলেও তার ফেরা হয়নি। চট্টগ্রামে প্রথম টেস্ট দিয়ে দীর্ঘ বিরতি কাটানোর সুযোগ তাইজুলের সামনে। দীর্ঘ বিরতি কাটালেও তাইজুল মনে করেন যথাযথ অনুশীলনে তেমন কোন ঘাটতি নেই, ‘অনেকদিন পর আমাদের দেশের মাটিতে খেলা। সবকিছু হয়তো এতটা সহজ হবে না। কিন্তু ব্যক্তিগতভাবে আমি মনে করি বেশকিছুদিন ধরে অনুশীলনের মধ্যে আছি এবং ওয়ানডে দলের সাথেও ছিলাম। ওখানে থাকার কারণে আমার অনুশীলনটা বেশি হয়েছে। আমাদে কোয়ালিটিফুল প্র্যাকটিস সেশন হচ্ছে, আশা করি কামব্যাক করতে বড় ধরণের কোন অসুবিধা হবে না।’