My Sports App Download
500 MB Free on Subscription


ব্যাক টু ব্যাক উইকেট না হারালে রান তাড়া করতে পারতাম: আফিফ

মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মোহাম্মদ মিথুনদের ছাপিয়ে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে উজ্জ্বল ছিল তরুণ আফিফ হোসেন ধ্রুবর ব্যাট। ১৩৬.৩৬ স্ট্রাইক রেটে আফিফ খেলেন ভয়ডরহীন ক্রিকেট। ম্যাচ শেষে জানালেন ব্যাক টু ব্যাক উইকেট না হারালে রান তাড়া করতে পারতেন, ‘আমাদের ব্যাক টু ব্যাক উইকেটগুলো না পড়লে হয়তো এই রান আমরা তাড়া করতে পারতাম। সোধি ব্যাক টু ব্যাক যে উইকেটগুলো পেয়েছে তখন আমার পরিকল্পনা ছিল তাকে বাদ দিয়ে অন্য বোলারদের টার্গেট করা।‘ 

ইস শোধি মূলত বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের মেরুদণ্ড ভেঙে দেন। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে সৌম্য সরকার-মোহাম্মদ মিথুন ও অষ্টম ওভারে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-মাহেদী হাসানের জোড়া উইকেট নেন। তিনি চার ওভারে ২৮ রান দিয়ে নেন চার উইকেট। এই চার ব্যাটসম্যান থেকে আসে মাত্র ২০ রান। আফিফের মতে এখানেই ম্যাচটা শেষ হয়ে যায়। ব্যাট হাতে আফিফ ৩৩ বলে ৪৫ রান করেন। মোহাম্মদ সাইফউদ্দিনকে সঙ্গে নিয়ে গড়েছেন ৫৬ বলে ৬৩ রানে জুটি। ওয়েলিংটন-ক্রাইস্টচার্চ থেকে হ্যামিল্টনের সেডন পার্ক স্টেডিয়াম তুলোনামূলকভাবে ছোট। এতেও সুযোগ দেখছিলেন আফিফ। 

তিনি বলেন, ‘ব্যাটিংয়ের জন্য আমার মনে হয় উইকেটটা ভালোই ছিল। কারণ স্ট্রেইটে একটু ছোট ছিল, সেটা ব্যাটসম্যানদের পক্ষে ছিল। ওদের ব্যাটসম্যানরা এই মাঠের বেনিফিটটা বেশ ভালোভাবে নিতে পেরেছে। আমরা আরও ভালো ব্যাটিং করতে পারতাম হয়তো।‘তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে নিউ জিল্যান্ড আগে ব্যাটিং করে ২১১ রানের লক্ষ্য দেয়। বাংলাদেশ রান তাড়া করতে নেমে ১৪৪ রানে থামে। ৬৬ রানের হারে সিরিজে পিছিয়ে গেলো ১-০ তে। এর আগে ওয়ানডে সিরিজে হতে হয়েছে ধব্ল ধোলাই।