২৫ জন নবীন ক্রিকেটারকে নিয়ে ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছিল হাই-পারফরম্যান্স ইউনিটের (এইচপির) কার্যক্রম। মাঝে প্রেসিডেন্টস কাপ ও বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপের জন্য বন্ধ ছিলো কার্যক্রম। বিচ্ছিন্ন ভাবে অল্প কয়েকজন ক্রিকেটারদের নিয়ে অনুশীলন চললেও এবার নতুন করে চট্টগ্রামে ফের শুরু হচ্ছে ক্রিকেটারদের দক্ষ করে গড়ে তোলার এই কার্যক্রম। এই লক্ষ্যে সোমবার হাইপারফরম্যান্স ইউনিটের ক্রিকেটাররা চট্টগ্রামের পৌঁছেছেন।
এবারের এইচপি দলে সুযোগ পাওয়া ক্রিকেটারদের বেশির ভাগই তরুণ। সর্বশেষ দুটি অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে খেলা ক্রিকেটারদের নিয়েই গড়া হয়েছে দল। সর্বশেষ যুব বিশ্বকাপে শিরোপা জেতা দলটির ১২ জন আছেন স্কোয়াডে। ২০১৯ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি আকবর আলীর নেতৃত্বে ভারতকে হারিয়ে প্রথমবারের মতো বিশ্বজয়ের উল্লাসে মাতে বাংলাদেশ। জাতীয় দলের জন্য খেলোয়াড় সরবরাহ নিরবিচ্ছিন্ন রাখার লক্ষ্যে বিসিবি প্রতি বছর এই ধরনের ক্যাম্পের আয়োজন করে থাকে।
অক্টোবরে ঘোষিত দল থেকে বেশ কয়েকজন বাদ পড়েছেন ইনজুরির কারনে। এছাড়া নতুন কয়েকজনকে অন্তর্ভূক্তও করা হয়েছে হাইপারফরম্যান্স ইউনিটে। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ স্টেডিয়ামে কয়েক সপ্তাহর ক্যাম্প করবে এইচপি দল। ৫০ ওভারের একটি টুর্নামেন্টের পাশাপাশি স্কিল ক্যাম্পে অংশ নেবে এইচপি ইউনিটের ক্রিকেটাররা।অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ী দলের সদস্য শাহাদাত হোসেন জানিয়েছেন, ‘চট্টগ্রামে আমাদের ক্যাম্প শুরু হচ্ছে। আমরা সবাই সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম পৌঁছেছি। ওখানে বেশ কিছু ম্যাচ খেলবো আমরা।’
এইচপি দল:
ব্যাটসম্যান: তানজিদ হাসান তামিম, পারভেজ হোসেন ইমন, নাঈম শেখ, শাহাদাত হোসেন, মাহমুদুল হাসান, আফিফ হোসেন ও তৌহিদ হৃদয়।
স্পিনার: মিনহাজুল আবেদীন আফ্রিদি, আমিনুল ইসলাম বিপ্লব, রাকিবুল হাসান, হাসান মুরাদ, তানভীর হাসান, রিশাদ হোসেন, শেখ মেহেদী হাসান।
পেসার: শরিফুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, মুকিদুল ইসলাম, মৃত্যুঞ্জয় চৌধুরী, শাহিন আলম, সুমন খান, নোমান চৌধুরী সাগর, রেজাউর রহমান রাজা।
উইকেটকিপার: মাহিদুল ইসলাম অঙ্কন ও আকবর আলী।