জুয়াড়ী দিপক আগারওয়ালের স্পট ফিক্সিংয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন ঠিকই, তবে সেই প্রস্তাবের কথা অবহিত করেননি আকসুর কাছে। এই ভুলের খেসারত দিয়েছেন সাকিব। ২০১৯ সালের ২৯ অক্টোবর পেয়েছেন সব ধরনের ক্রিকেটে এক বছরের নিষেধাজ্ঞা।
এই নিষেধাজ্ঞাদেশের মেয়াদকালে সাকিব মিস করেছেন বাংলাদেশের হয়ে ৪ টেস্ট,৩ ওয়ানডে,৭ টি-২০। নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্ত সাকিব গত নভেম্বর- ডিসেম্বরে ফিরেছেন ক্রিকেটে। বঙ্গবন্ধু কাপ টি-২০র মধ্য দিয়ে প্রত্যাবর্তন করেছেন ক্রিকেটে।ক্রিকেটের বাইরে দীর্ঘদিন থাকায় প্রত্যাবর্তনটা হয়নি প্রত্যাশিত।ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে আসন্ন হোম সিরিজ দিয়ে সাকিব করছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রত্যাবর্তন। ১৬ মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সাকিবের প্রত্যাশিত পারফরমেন্স কামনা করছেন প্রধান নির্বাচতক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু।
শনিবার বিকেএসপিতে অনুশীলন ম্যাচে ফিরে পেয়েছেন সাকিব ছন্দ। প্রত্যাবর্তনের পর প্রথম হাফ সেঞ্চুরি উদযাপন করেছেন। পুরোপুরি ফ্রেশ হয়ে সাকিব খেলবে এই সিরিজে, এমনটাই প্রত্যাশা করছেন প্রধান নির্বাচক-'আমরা মনে করি ও নিজেও একদম রিফ্রেশ হয়ে শুরু করছে। ওর কাছে আমরা অনেক অনেক বেটার পারফরম্যান্স আশা করি।'দলে সাকিবের উপস্থিতি তরুনদের উজ্জীবিত হওয়ার জন্য দারুন একটা সুযোগ বলে মনে করছেন প্রধান নির্বাচক-'অবশ্যই নাম্বার ওয়ান অলরাউন্ডার আছে দলের সাথে। এই অভিজ্ঞতা সবার সাথে ভাগাভাগি করতে পারবে এবং টিমের জন্য একটা বুস্ট আপ। নতুন প্লেয়ারদের জন্য এই প্ল্যাটফর্ম একটা বিরাট ব্যাপার। এ জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওরা দলের সিনিয়রদের থেকে অভিজ্ঞতা নিয়ে দলে যথেষ্ট অবদান রাখতে পারবে বলে আশা করছি।'