My Sports App Download
500 MB Free on Subscription


২০২৩ বিশ্বকাপের কথা মাথায় রেখে তিন তরুনকে নেয়া হয়েছে : নান্নু

হোম সিরিজে যখন-তখন স্কোয়ােডে যুক্ত করা যায় পছন্দের ক্রিকেটার। সে কারণেই হোম সিরিজের স্কোয়াড এতোদিন ১৪ থেকে ১৬ জনে ছিল সীমাবদ্ধ।তবে এবারের প্রেক্ষাপটটা ভিন্ন। করোনা ভাইরাসের সংক্রমন ঝুঁকির কথা মাথায় রেখে স্কোয়াডটা এবার বড় হয়েছে।

শনিবার ঘোষিত আসন্ন ওয়ানডে সিরিজের স্কোয়াডে রাখা হয়েছে ১৮ জনকে। এমনটাই জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু-'১৮ জনের স্কোয়াড, কোভিড পরিস্থিতি মাথায় রেখেই আমরা স্কোয়াডটা বড় করেছি। দরকার আছে কারণ কে কখন অসুস্থ হয়, আসলে এ চিন্তা করেই স্কোয়াডটা বড় করেছি।'এই স্কোয়াডটির পেস,স্পিন কম্বিনেশন যথেস্ট ভালো বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচক-'এখানে সব ধরণের কম্বিনেশন রাখা হয়েছে, পেস বোলিং, স্পিন যখন যে প্ল্যানটা দরকার হবে যে ম্যাচটাইয় দরকার হবে তখনি রিপ্লেস করা হবে। টিমের কম্বিনেশন যথেষ্ট ভালো। ব্যাটিং, বোলিং সব দিক দিয়ে একটা ভারসাম্য রাখা হয়েছে।'

ওয়ানডে সিরিজের দলে এই প্রথম জায়গা পেয়েছেন তিন তরুন হাসান মাহমুদ,শরীফুল হাসান এবং শেখ মেহেদী। পেস বোলার হাসান মাহমুদ এবং অফ স্পিন অল রাউন্ডার শেখ মেহেদীর টি-২০ অভিষেক হলেও অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের পারফরমার পেস বোলার শরীফুল হাসান এই প্রথম পেয়েছেন ওয়ানডে স্কোয়াডে জায়গা। এই তিন তরুনকে ওয়ানডে দলে নেয়া হয়েছে ২০২৩ বিশ্বকাপ ক্রিকেটকে টার্গেট করে। এমনটাই জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন নান্নু- 'আমরা তিনজন আনক্যাপড দিয়েছি, এটা পরিকল্পনার অংশ। এ সিরিজ থেকেই আমরা শুরু করছি। ওদের তৈরি করা এবং টিম ম্যানেজমেন্টের সাথে রেখে কাজ করানোর জন্যই এই তিনজন আনক্যাপড রাখা হয়েছে। মাহাদীকে দেওয়া হয়েছে, শরিফুল আছে, হাসান মাহমুদ আছে।সবকিছু মিলিয়ে আমি মনে করি আমাদের পরিকল্পনার প্রথম ধাপ শুরু হল এই সিরিজ থেকে। ২০২৩ বিশ্বকাপ আছে ওয়ানডে, সেটার একটা পরিকল্পনা আছে।'