দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত যুব বিশ্বকাপ কাপিয়ে এসেছেন শরিফুল ইসলাম। দলকে চ্যাম্পিয়ন করাতে বল হাতে রেখেছেন কার্যকরী ভূমিকা। এখন বড়দের সঙ্গে খেলে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন এই পেস বোলার। বঙ্গবন্ধু টি-টোয়েন্টি কাপে গাজী গ্রুপ চট্টগ্রামের হয়ে খেলছেন তিনি। টুর্নামেন্টের শুরু থেকেই বল হাতে আলো ছড়াচ্ছেন শরিফুল। সোমবারও বরিশালের ব্যাটিং লাইনআপ গুড়িয়ে দিতে রেখেছেন ভূমিকা। ২৭ রান খরচায় তুলে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ম্যাচ শেষ সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন বড়দের সঙ্গে খেলে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত হচ্ছেন তিনি।
সোমবার তার ও মোস্তাফিজের বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতেই পারেনি তামিমের বরিশাল। তামিমের দলকে ১০ রানে হারানোর ম্যাচে ম্যাচ সেরার পুরষ্কার জিতেছে ১৯ বছর বয়সী এই পেসারের হাতে। পুরষ্কার হাতে সংবাদ মাধ্যমকে বলেছেন, ‘সিনিয়রদের সাথে খেলাটা খুব ভালো উপভোগ করছি। কারন এখানে যদি ভালো কিছু করতে পারি ইনশাআল্লাহ ভবিষ্যতের জন্য কাজে লাগবে। পাশাপাশি ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ নিতে নিজেকে প্রস্তুত করছি।’
নিজে বোলিংয়ে ভালো করলেও অফস্পিনার নাহিদুলের কৃতিত্ব দিচ্ছেন শরিফুল, ‘১৫১ রান মিরপুরে অনেক রান। কারন আমাদের বোলিংটা খুব ভালো সাইড। আমরা শুরু থেকেই খুব ভালো বল করছি। নাহিদুল ভাই স্টার্ট করছিল ভালো। ফলে এটা আমাদের জন্য সহায়ক হয়েছে।’ইনজুরির কারনে চার সপ্তাহ মাঠের বাইরে মুমিনুল হক। দলের গুরুত্বপূর্ণ এই সদস্যকে হারিয়ে মন খারাপ তরুণ এই পেসারের, ‘মুমিনুল ভাইকে খুবই মিস করছি। কারন উনি খুবই ভালো মনের মানুষ। উনি খুব ভালো পরামর্শ দিয়ে থাকে। কালকে(রবিবার) রাতে যখন শুনতে পারলাম ওনার হাতের অবস্থা খুব খারাপ ছিল। তখন থেকেই আমাদের মন খুব খারাপ ছিল।’